 লাশ উদ্ধারের পর নিহতের মা বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।এই হত্যা মামলার ঘটনায় আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য র্যাব-১১, সিপিসি-১ এর একটি গোয়েন্দা দল ছায়া তদন্ত শুরু করেন। পরে ৩ অক্টোবর ভোর রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-১ এর বিশেষ এক অভিযানে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার তল্লা এলাকা হতে মিশুক চালক মোঃ কায়েস হত্যা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী মোঃ আল আমিন হোসেন @ লিমন @ রিমন (২০), কে গ্রেপ্তার করে। গেপ্তারকৃত আসামী আল-আমীন নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার তিনগাঁও এলাকার নাছির উদ্দিন বিটল এর পুত্র বলে জানা গেছে।){kind=link}
নিজস্ব প্রতিবেদক :
নারায়ণগঞ্জের বন্দরের নরপদি গ্রাম হতে নিখোঁজ মিশুক চালক মোঃ কায়েস এর হাত-পা ও মুখ বাধা অবস্থায় অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানা পুলিশ । শনিবার (১ অক্টোবর) লাশ উদ্ধারের পর নিহতের মা বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এই হত্যা মামলার ঘটনায় আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য র্যাব-১১, সিপিসি-১ এর একটি গোয়েন্দা দল ছায়া তদন্ত শুরু করেন। পরে ৩ অক্টোবর ভোর রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-১ এর বিশেষ এক অভিযানে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার তল্লা এলাকা হতে মিশুক চালক মোঃ কায়েস হত্যা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী মোঃ আল আমিন হোসেন @ লিমন @ রিমন (২০), কে গ্রেপ্তার করে। গেপ্তারকৃত আসামী আল-আমীন নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার তিনগাঁও এলাকার নাছির উদ্দিন বিটল এর পুত্র বলে জানা গেছে।
সোমবার ৩ অক্টোবর দুপুরে নারায়ণগঞ্জ র্যাব-১১, সিপিসি-১, কোম্পানী কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার ও উপ- পরিচালক এ কে এম মুনিরুল আলম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
র্যাব-১১ জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামী আল-আমীনের সাথে নিহত মিশুক চালক মোঃ কায়েসের পূর্ব শূত্রতার বিরোধ ছিল। এরই জের ধরে আসামী আল-আমীন মিশুক চালক মোঃ কায়েসকে ডেকে নিয়ে তার অন্যান্য সহযোগিদের সহায়তায় ধারালো দা দিয়ে তাকে হত্যা করে। হত্যার পর মিশুক গাড়ীটি নিয়ে যেতে গেলে স্থানীয় লোকজনের জিজ্ঞাসার মুখে পরলে আসামীরা মিশুকটি রেখেই পালিয়ে যায়।
র্যাব-১১ আরও জানান, গ্রেপ্তারের পর আসামীকে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে এবং এই হত্যা মামলার সাথে জড়িত অন্যান্য আসামীদেরকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।